অলংকরণ
অষ্টম বর্ষ, প্রথম় সংখ্যা
অলংকৃত যে-কোনো জিনিসের প্রতি আমাদের আকর্ষণ চিরকালের। বাংলা বই লেখা ও ছাপার প্রায় শুরুর দিক থেকেই তাকে চিত্রিত করে সাজিয়ে তোলাহয়েছে। পাঠককে আকর্ষণ করা ও প্রতীকীভাবে পাঠ্যের হালহদিশ পৌঁছে দেওয়া বইয়ের ভিতর আঁকা ছবিগুলির লক্ষ্য। কাঠ বা ধাতু খোদাই করে গ্রন্থচিত্রণের যুগ থেকে শুরু করে বর্তমান অফসেট প্রযুক্তির কাল পর্যন্ত বাংলা গ্রন্থমুদ্রণের সেই নান্দনিক ধারার ঐতিহ্য ও বিবর্তন এ সংখ্যার বিষয়বস্তু। (বিস্তারিত)
বইবাজার
সপ্তম বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা
বাংলা মুদ্রণের ইতিহাস খুব বেশিদিনের নাহলেও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। একটি পরাধীন জাতিকে বিদেশি শাসক রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামজিক নিয়ন্ত্রণ নির্যাতনের পর কীভাবে মুদ্রণের যন্ত্রজাঁতায় নিষ্পেষণ করেছিল তা রয়েছে এই ইতিহাসের পাতায়। রয়েছে স্বাধীন জাতির নিজস্ব মুদ্রণব্যবস্থার সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ইতিবৃত্তও। বাংলা ভাষায় ছাপা নানা ধরনের বইয়ের বিষয়ে বলতে গিয়ে উঠে এসেছে সেসব কথা। (বিস্তারিত)
বাঙালি মহিলাদের লেখালিখি
সপ্তম বর্ষ, প্রথম সংখ্যা
অনেকেরই শেখার শুরু ঠাকুমা-দিদিমা, মা-মাসি-পিসিদের মুখে বলা ছড়া, গল্প শুনে শুনে। কিন্তু ছেলে-ভোলানো ছড়া বলা, ঘুম-পাড়ানো গান গাওয়ার পাশাপাশি বাঙালি মহিলারা লেখালিখিও শুরু করেছিলেন বহু আগে। এ সংখ্যায় সেসব সাহিত্যকৃতির পর্যবেক্ষণ রয়েছে বিভিন্ন বয়সি নারীর কলমে। সঙ্গে পুস্তিকাকারে পুনর্মুদ্রিত হল মুহম্মদ এনামুল হক-এর ‘মধ্যযুগীয় বাংলা-সাহিত্যের মুসলিম মহিলা কবি’ প্রবন্ধটি। (বিস্তারিত)
গ্রন্থাগার
ষষ্ঠ বর্ষ, দ্বিতীয়-তৃতীয় সংখ্যা
বই লেখা বা ছাপার পর গ্রন্থপ্রেমীদের তা সংগ্রহ করেন-পড়েন। একবার পড়ার পর বই ‘ডিসপোজেবল’ সামগ্রীর মতো ফেলে দেওয়া যায় না—সংগ্রহে রাখতে হয় অবশ্যই কিছু পছন্দের বা দরকারি বই। এভাবে ব্যক্তিগত গ্রন্থাগারের প্রয়োজনীয়তা ধীরে পরিবর্তিত হয় সামগ্রিক চাহিদায়। ব্যক্তির আর্থিক অসঙ্গতি বা স্থানের অভাব পূর্ণ করতে তৈরি হয় বহুর গ্রন্থচাহিদার জোগানদার গ্রন্থাগার। সেই গ্রন্থাগারের সাতকাহন রয়েছে এই সংখ্যায়। (বিস্তারিত)
পুজোর বই
ষষ্ঠ বর্ষ, প্রথম় সংখ্যা
বাঙালি উৎসবপ্রিয়। তার পুস্তকপ্রীতির কথাও কারো অজানা নয়। তাই বাঙালির উৎসব উপলক্ষ্যেও বই দরকার। সেই সূত্রে বাঙালির বারোমাসে তেরো পার্বণের সেরা পার্বণ শারদীয়া দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করে যে বই-পত্রিকা প্রকাশিত হয় তার কথা তুলে ধরা হল ‘হরপ্পা লিখন চিত্রণ’-এই 'পুজোর বই’ সংখ্যায় ‘বুক-হিস্ট্রি’র বাংলাকেন্দ্রিক ইতিহাসের অংশ রূপে। পুজোর বইয়ের গোড়ার কথা থেকে হালফিল সময়ের সেগুলির মুদ্রণকথা উঠে এল এ প্রসঙ্গে। (বিস্তারিত)
বই
পঞ্চম বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা
বাংলা মুদ্রণের ইতিহাস খুব বেশিদিনের নাহলেও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। একটি পরাধীন জাতিকে বিদেশি শাসক রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামজিক নিয়ন্ত্রণ নির্যাতনের পর কীভাবে মুদ্রণের যন্ত্রজাঁতায় নিষ্পেষণ করেছিল তা রয়েছে এই ইতিহাসের পাতায়। রয়েছে স্বাধীন জাতির নিজস্ব মুদ্রণব্যবস্থার সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ইতিবৃত্তও। বাংলা ভাষায় ছাপা নানা ধরনের বইয়ের বিষয়ে বলতে গিয়ে উঠে এসেছে সেসব কথা। (বিস্তারিত)
বাঙালির বাণিজ্য
পঞ্চম বর্ষ, প্রথম সংখ্যা
বাঙালির বাণিজ্যপ্রীতির অভাব নিয়ে চালু কথা ঘুরে বেড়ায় মুখে মুখে। কিন্তু একসময় ব্যবসায় বেশ সমৃদ্ধি ছিল এ জাতির। সামাজিক বৃত্তি, পরিষেবার বাইরেও তার পসার সামগ্রী ছড়িয়ে পড়েছিল দেশের অন্য রাজ্যে তো বটেই, দেশের বাইরে বহু দূরদেশেও। সেসব পণ্যের উৎপাদন আজ নেই, নেই সে বাণিজ্যবিস্তার। এ সংখ্যায় ‘হরপ্পা’-র পাতায় উঠে এল সেসব কথা। সঙ্গে রয়েছে একটি পুস্তিকা 'দেশের কথা’।(বিস্তারিত)
দুর্গতিনাশিনী
চতুর্থ বর্ষ, প্রথম় সংখ্যা
বাঙালি উৎসবপ্রিয়। তার পুস্তকপ্রীতির কথাও কারো অজানা নয়। তাই বাঙালির উৎসব উপলক্ষ্যেও বই দরকার। সেই সূত্রে বাঙালির বারোমাসে তেরো পার্বণের সেরা পার্বণ শারদীয়া দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করে যে বই-পত্রিকা প্রকাশিত হয় তার কথা তুলে ধরা হল ‘হরপ্পা লিখন চিত্রণ’-এই 'পুজোর বই’ সংখ্যায় ‘বুক-হিস্ট্রি’র বাংলাকেন্দ্রিক ইতিহাসের অংশ রূপে। পুজোর বইয়ের গোড়ার কথা থেকে হালফিল সময়ের সেগুলির মুদ্রণকথা উঠে এল প্রসঙ্গে। (বিস্তারিত)
গল্পগাছা
তৃতীয় বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা
গল্প-বলা আর গল্প-শোনা খুব প্রাচীন অভ্যাস। এই গল্প-বলার নানা রকমসকম ধারা চালু ছিল বঙ্গদেশে অনেক আগে থেকেই। সন্ধেবেলায় অবসরে সারাদিন কর্মব্যস্ত মানুষেরা গল্পের ঝুলি খুলে বসে পড়তেন কারোর বাড়ির দালানে কিংবা চণ্ডীমণ্ডপে। তার আগে দুপুরবেলা বউ-ঝিরা গেরস্থালি কাজের ফাঁকে সেরে নিত গল্পগাছা। রাতে শোয়ার সময় বাড়ির খোকা কিংবা খুকুটি বায়না জুড়ত গল্প-শোনার। এমনই জনপ্রিয় ছিল গল্প-বলা বা গল্প-শোনার ঐতিহ্য। (বিস্তারিত)
মাতৃরূপেণ
তৃতীয় বর্ষ, প্রথম সংখ্যা
দুর্গা বাঙালির প্রধান আরাধ্যা। দুর্গার নানা রূপ। নানাভাবে পুজো-আরাধনা হয় তাঁর। দেবীকে যেমন দেখা যায় মৃন্ময়ী রূপে তেমনই তাঁর দেখা মেলে মন্দিরের দেওয়ালে, পটের ছবিতে, মিনিয়েচার প্রিন্টের পাতায়, দশাবতার তাসে, সুভেনিয়রের পৃষ্ঠায়—আরও অনেক জায়গায়। দেবীর সপরিবারে আগমনে শুধু অন্যান্য দেবদেবীরা নন, অসুর পর্যন্ত বাঙালির আলোচনায় পান যথেষ্ট গুরুত্ব। তাঁর নানা রূপবৈচিত্র্য ধরা পড়েছে এই সংখ্যায়। (বিস্তারিত)
সংবাদপত্র
দ্বিতীয় বর্ষ, তৃতীয় সংখ্যা
সংবাদপত্র যে-কোনো দেশ বা জাতির ইতিহাসচর্চার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। শুধু সমাজ-অর্থনীতি-রাজনীতি নয় এর সঙ্গে জড়িয়ে থাকে মুদ্রণসংস্কৃিত, হরফ, বানান প্রভৃতি নানা জরুরি বিষয়। বাংলার সংবাদপত্রের সূচনা ও বিবর্তনের ইতিহাস কিন্তু এর ব্যতিক্রম নয়। দীর্ঘ দুশো বছরের এই ইতিহাসে সংবাদপত্র শুধু পাঠক বা সমাজের দিক থেকে নানা প্রতিক্রিয়ারই সাক্ষী নয়, সাক্ষী বহু কিছুর। সে ইতিহাসকে তুলে ধরা হল দু-মলাটের ভিতর। (বিস্তারিত)
দ্বিতীয় বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা
বাঙালির মুদ্রণ-সংস্কৃতির বিকাশ ও অগ্রগতির সাক্ষী ছোটো পরিসরে ছাপা বিশেষ কোনো একটি বিষয় নির্ভর পুস্তিকাগুলি। কখনও সামান্য বিনিময় মূল্যে বা অনেক সময় বিনামূল্যে বিতরণ করা হত এই পাতলা বইগুলো। বিষয়বৈচিত্র্যে অনন্য এগুলির পরিসর ছিল শিক্ষা থেকে রাজনীতি, জাতপাতের কথা থেকে সংগীত, ধর্মপ্রচার থেকে রঙ্গতামাশা, নীতিকথা থেকে কেচ্ছাকাহিনি, স্মৃতিকথা থেকে বিজ্ঞাপনবার্তা প্রভৃতি নানা দিগন্তে বিস্তৃত। (বিস্তারিত)
দ্বিতীয় বর্ষ, প্রথম সংখ্যা
শারদ উৎসব বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব। দেবী দুর্গার আগমনে তাই বাঙালি মেতে ওঠে স্বাভাবিকভাবে। সেই দেবীর নানা খুঁটিনাটি তত্ত্বতালাস করা হয়েছে এই সংখ্যায়। মন্দির-টেরাকোটা থেকে ঠাকুরদালান, ছবি থেকে বিজ্ঞাপন, ফর্দ থেকে ঢাকের বাদ্যি, কাঠখোদাই থেকে মুঘল চিত্রকলা, পুরোহিত থেকে বিজ্ঞাপন, আগমনী গান থেকে ঠাকুরঘর—সর্বত্রব্যাপী তাঁর উপস্থিতিকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে। (বিস্তারিত)
প্রথম বর্ষ, তৃতীয় সংখ্যা
ফোটোগ্রাফি বর্তমানে এক জনপ্রিয় মাধ্যম। নেশাদার থেকে পেশাদার সবাই ছবি তুলে চলেছেন, অন্যের ও নিজের, মোবাইলে-ক্যামেরায়, দরকারে-অদরকারে। ডিজিটাল ক্যামেরা ও মুঠোফান আসার আগেও ফোটোগ্রাফির চিত্রটা এরকম ছিল না, তা আবদ্ধ ছিল সীমিত সংখ্যক মানুষের আয়ত্তের মধ্যে। ফোটোগ্রাফির শুরুর দিন থেকে আজ পর্যন্ত পেশাদার আলোকচিত্রীদের খুঁটিনাটি ধরা পড়ল মুখোমুখি, এই সংখ্যায়। (বিস্তারিত)
প্রথম বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা
বিনোদন মাধ্যম হিসেবে সিনেমার কদর আজ অনস্বীকার্য। মানস-ভ্রমণে সিনেমার গল্পের গতিতে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যেতে মুহূর্তকালই যেন যথেষ্ট। শুধু দর্শকই নয় পরিচালক বা অভিনেতাদেরও ভ্রমণ হয় সিনেমার জন্য শুটিং স্পট বাছতে গিয়ে বা শুটিং করতে গিয়ে। এমনই সব বিষয়ে বহু প্রথম সারির লেখক কলম ধরলেন সত্যজিৎ রায় মৃণাল সেন ঋত্বিক ঘটক তপন সিংহ প্রমুখ পরিচালকদের সিনেমার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভ্রমণ নিয়ে। (বিস্তারিত)
প্রথম বর্ষ, প্রথম সংখ্যা
প্রত্যেক বিষয়েরই প্রস্তুতিপর্ব থাকে—সে প্রবাসী বা সন্দেশের মতো একটি পত্রিকা হোক বা কোনো অনাথ আশ্রম, রামকৃষ্ণ মঠ হোক বা ভারতের স্বাধীনতা, মাইহার ব্যান্ড বা বহুরূপী নাট্যদল, গান-শেখা বা গান-লেখা, অভয়ারণ্য বা সিনেমা তৈরি, পুলিশি ব্যবস্থা বা শখের গোয়েন্দাগিরির, রবি ঠাকুরের ছবি আঁকা বা লেখালিখি, নতুন প্রত্নস্থল খনন বা পুরোনো মন্দির সংরক্ষণ এমনই প্রস্তুতিপর্বের চিত্র উঠে এলো লেখাতে ছবিতে।(বিস্তারিত)
গ্রাহক হোন
হরপ্পার গ্রাহক হতে গেলে দুটি সংখ্যার জন্য মোট আটশো টাকা দিতে হয়। (অতিরিক্ত ডাকমাশুল লাগবে না)
যোগাযোগ করুন ই-মেলে অথবা ফোনে কথা বলুন।
সরাসরি প্রাপ্তিস্থান
• হরপ্পার পরিবেশক পশ্চিমবঙ্গে অক্ষর প্রকাশনী, ১৮এ টেমার লেন, কলকাতা-৯ ও বাংলাদেশে বাতিঘর।
• কলেজস্ট্রিটে পাতিরাম, ধ্যানবিন্দু, দেজ, দে বুকস্টোর, উল্টোডাঙায় সুনীলদার দোকান, রাসবিহারী মোড়ে কল্যাণদার দোকান, রিড বেঙ্গলি বুক স্টোর, শান্তিনিকেতনে রামকৃষ্ণর দোকানের মতো বহু স্টলে হরপ্পা নিয়মিত পাওয়া যায়। এছাড়া অনলাইনে হরপ্পা বিক্রি হয়।
• পত্রিকা পেতে আপনি দপ্তরেও মেল করতে পারেন।
বৈদ্যুতিন পুস্তিকা
করোনার আক্রমণে অন্তরীণ অবস্থায় ১ বৈশাখ ১৪২৭ থেকে ‘হরপ্পা’-র বৈদ্যুতিন পুস্তিকা প্রকাশের সূচনা। এই পুস্তিকা নিজেদের ওয়েবসাইট, সামাজিক মাধ্যম, যেমন ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপে পাঠকের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে।
সাম্প্রতিক পুস্তিকা
যাত্রারথ
৩০ জুন ২০২০
পিঞ্জরে বসিয়া(বিস্তারিত)
৫ জুন ২০২০
মহালয়ার জাতক
১ জুন ২০২০
হরপ্পাকে নিয়ে কথা
এই সময়, মে ৩১, ২০২০
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আটকাতে দেশজুড়ে লকডাউন ঘোষিত হয়েছিল মার্চের তৃতীয় সপ্তাহে। সব কিছু বন্ধ। স্বাভাবিক ভাবেই, শহুরে শিক্ষিত মানুষ ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপের মতো সামাজিক মাধ্যমকে বেছে নিল বিনোদনের নতুন উপায় হিসেবে সবই আন্তর্জালে। অন্তরীণ অবস্থার প্রাথমিক অভিঘাত কাটিয়ে তারাও এগিয়ে এসেছে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে বই-পুস্তিকা-পত্রিকা প্রকাশ করতে। গত দু’মাসে ইংরেজি, বাংলা মিলিয়ে। প্রকাশিত হয়েছে বেশ কিছু গ্রন্থপত্রিকা। সেই তালিকায় অন্যতম সংযোজন ‘হরপ্পা লিখন চিত্রণ’ পত্রিকার বৈদ্যুতিন পুস্তিকা। বয়স মাত্র কয়েক বছর হলেও বাংলা প্রবন্ধ-পত্রিকার জগতে ‘হরপ্পা’ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে। চতুর্মাসিক সাহিত্যপত্র রূপে ‘হরপ্পা লিখন চিত্রণ’এর আত্মপ্রকাশ ২০১৭-র অক্টোবরে । বিস্তারিত
আনন্দবাজার পত্রিকা, কলকাতার কড়চা, ২৩ মার্চ, ২০২০
গল্প যত বার বলা হয়, একটু-একটু করে বদলে যায়, যে হেতু মুখের ভাষার কোনও বাঁধাবাঁধি নেই, যখন যিনি বলেন তাঁর মনোভঙ্গি-ই কথিত গল্পটিকে একটা আকার দেয়। “প্রতিদিনের জীবন থেকে হারিয়ে যাচ্ছে গল্প বলা বা শোনার সময়টাও...এইটুকু বলা যেতে পারে সভ্যতার ইতিহাসে একটা ঐতিহ্য কখনো সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায় না।’’ লিখেছেন সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, ‘হরপ্পা/ লিখন চিত্রণ’-এর (সম্পা: সৈকত মুখোপাধ্যায়) সাম্প্রতিক ‘গল্পগাছা’ সংখ্যাটির শুরুতেই। (বিস্তারিত)