Transparent Logo
<
Scroll down

boi

গ্রন্থাগার
ষষ্ঠ বর্ষ, দ্বিতীয়-তৃতীয়় সংখ্যা

বই লেখা বা ছাপার পর গ্রন্থপ্রেমীদের তা সংগ্রহ করেন এবং পড়েন। একবার পড়ার পর বই তো আর ‘ডিসপোজেবল’ সামগ্রীর মতো ফেলে দেওয়া যায় না—সংগ্রহে রাখতে হয়—অবশ্যই বেশ কিছু পছন্দসই বা অপরিহার্য বইকে। এভাবে ব্যক্তিগত গ্রন্থাগারের প্রয়োজনীয়তা ধীরে পরিবর্তিত হয় সামগ্রিক চাহিদায়। ব্যক্তির আর্থিক অসঙ্গতি বা স্থানসংকুলানের অভাব পূর্ণ করতে তৈরি হয় বহুর গ্রন্থচাহিদার জোগানদার গ্রন্থাগার। সেই গ্রন্থাগারের সাতকাহন তুলে ধরা হয়েছে এই সংখ্যায়। ...

কী আছে ভিতরে

ভাব বিনিময়ে আমাদের প্রয়োজন ভাষার। লিপি ও লিখনকৌশল আবিষ্কারের আগে সে ভাব-ভাষা প্রয়োজনে সঞ্চিত থাকত মনেই। পরে লেখার প্রচলন শুরু হতে দরকারি বিষয় লিখে রাখা হত পাথরে কিংবা আপাত স্থায়ী অন্য কিছুর উপর। ধীরে ধীরে বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে কালি-কলমের উদ্ভব হলে লেখা শুরু হয় প্যাপিরাস, তালপাতায় বা তুলোট কাগজের মতো জিনিসের উপর। সেগুলি ছিল সহজ ভঙ্গুর ও তাই সংরক্ষণের অভাবে বিলুপ্তির ভয় ছিল বেশি। মূলত ওই হাতে-লেখা পুথিগুলির সংরক্ষণের জন্য গড়ে ওঠে পুথিশালা, যার পরিবর্তিত ও আধুনিক রূপান্তর গ্রন্থাগার বা লাইব্রেরি। মুদ্রণব্যবস্থা চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এর গুরুত্ব বেড়েছিল বহু গুণ। কারণ নানা বিষয়ে ছাপা বইয়ের জন্য দরকার হল মুদ্রিত বিবিধ বিষয়গুলি শ্রেণিবদ্ধভাবে সাজিয়েগুছিয়ে রাখার যাতে পাঠকের হাতে প্রয়োজনমতো বই তুলে দেওয়া যায়। একই সঙ্গে খোঁজ পড়ল ক্ষতিগ্রস্ত বইয়ের সারাই-বাঁধাই করার জন্য দক্ষ ব্যক্তির। ঠিকভাবে গ্রন্থাগার-ব্যবস্থা গড়ে তুলতে শুরু হল এক বিশাল কর্মযজ্ঞের আর এই কাজ করার জন্য কালে কালে তৈরি হল বিশেষ প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা, চালু হল এক নতুন বিদ্যাশাখার। আমাদের দেশে পুথি-পুস্তক রাখার জন্য গ্রন্থাগারের খবর পাওয়া যায় বৌদ্ধ যুগে, বিশেষত চৈনিক পর্যটকদের লেখায়। যেমন নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার ছিল জগৎখ্যাত। সেসব গ্রন্থাগারগুলিতে দূরদূরান্ত থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে-আসা শিক্ষার্থীরা শুধু বসেই পড়তেন না, নকল করে নিয়ে যেতেন বহু পুথিই। জ্ঞানের বিস্তার ঘটত, তা ছড়িয়ে পড়ত দেশ থেকে দেশান্তরে। ওই সময়েই বহু রাজা-মহারাজার গ্রন্থসংগ্রহের কথাও শোনা যায়। পরে সুলতানি ও মোগল শাসনপর্বে নবাব-বাদশাহদের গ্রন্থসংগ্রহ ও শিল্পী নিয়োগ করে হাতে-লেখা অলংকৃত পুথি বানানোর খবর আজ আর কারও অজানা নয়। এ সংগ্রহে আগ্রহ শুধু বাদশা নয়, ছিল বেগমদের খাসতালুকেও। আকবরের মা হুমায়ুনপত্নী হামিদা বানুর সংগ্রহ আজ আলোচনা ও বিশেষ গবেষণার বিষয়। প্রকৃতপক্ষে গ্রন্থাগারের শ্রীবৃদ্ধি ঘটল ১৭৬৫-তে ইংরেজরা এদেশে শাসন-শোষণের ক্ষমতালাভের পর। তারা এদেশের নানা পুথি, পাণ্ডুলিপি, নথিপত্র সংগ্রহ-সংরক্ষণে মনোযোগী হল। ভবিষ্যতে শাসনসুবিধার জন্য স্থায়ী গ্রন্থাগার গড়ে তুলে সেগুলির সংরক্ষণের ব্যবস্থা করল। পাশাপাশি এদেশে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের বিস্তারে কোম্পানি অথবা মিশনারি উদ্যোগে গড়ে ওঠা ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের মতো প্রতিষ্ঠানেও তৈরি হল লাইব্রেরি। পরে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও বিদ্যায়তন গড়ে উঠলে লর্ড অকল্যান্ড প্রমুখ সাহেবরা সেখানেও প্রাতিষ্ঠানিক গ্রন্থাগার তৈরিতে উৎসাহ দেন। এভাবেই গ্রন্থাগার ছড়িয়ে পড়তে শুরু করল দেশজুড়ে। পাশাপাশি আঠেরো শতকেই ব্যক্তিগত উদ্যোগে শুরু হয়েছিল কয়েকটি সার্কুলেটিং লাইব্রেরিও। মাসিক চাঁদার বিনিময় সেখানে বই দেওয়া হত। চাঁদার প্রদেয় পরিমাণের ওপর ভিত্তি করে সদস্যদের শ্রেণিকরণ করা হত আর বিশেষ শ্রেণিতে অবস্থানের ভিত্তিতে জুটত বই নেওয়ার বিশেষ বিশেষ সুযোগসুবিধাও। শাসক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ধনীদের ব্যক্তিগত সংগ্রহে তৈরি গ্রন্থাগারের তখন ছিল রমরমা। শিক্ষার সুযোগ বা সামর্থ্য ছিল না সকলের। তবে ইচ্ছাটা ছিল। তাই সেই ইচ্ছার ওপর ভিত্তি করে জনগণের গ্রন্থাগার বা পাবলিক লাইব্রেরি কলকাতায় চালু হল এর কিছুদিন পর ১৮৩৬ খ্রিস্টাব্দে। এরপর গ্রন্থাগার ছড়িয়ে পড়েছে বাংলার জেলায় জেলায়। তার সমৃদ্ধি হয়েছে বহু ধনী ও সমাজ হিতৈষী মানুষের চেষ্টায়-শুভকামনায়। সেখানে শিক্ষার নতুনস্রোতে উদ্বুদ্ধ বাঙালিরা ভিড় করেছেন দেশি-বিদেশি বই পড়ার ইচ্ছা নিয়ে। ততদিনে বাংলা মুদ্রণে অন্য জোয়ার এসেছে। ছাপা বইয়ের সংখ্যা ও বিষয় বৈচিত্র্য বেড়েছিল অনেক। পাশাপাশি বেড়েছিল সরকারি কড়াকড়ি ও নিয়মের মারপ্যাঁচ। নতুন প্রেস আইনে মহাবিদ্রোহের পরে নতুন প্রকাশিত বইয়ের কপি জমা দিতে হত সরকারি অফিসে—অনুমোদন লাভের জন্য। এভাবেই মুদ্রণ বিস্ফোরণ ও গ্রন্থাগারের বিস্তৃতির পাশাপাশি বিশ শতকের গোড়াতেই গড়ে উঠেছিল ইম্পেরিয়াল লাইব্রেরি। শাসকের ব্যক্তিগত উদ্যোগে তার শ্রীবৃদ্ধি হয়েছিল বহুগুণ। সমান্তরালে কলকাতায় পাঠকের আনাগোনা চলত তালতলা পাবলিক লাইব্রেরি, কলিকাতা রিডিং রুম, বঙ্গীয় সাহিত্য-পরিষৎ, গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্মিলনী গ্রন্থাগার, বড়বাজার লাইব্রেরি, বাগবাজার রিডিং লাইব্রেরি, চৈতন্য লাইব্রেরি, কম্বুলেটোলা লাইব্রেরি ইত্যাদিতে। বিশ শতকের প্রথম দু-দশকের মধ্যে গড়ে ওঠে গ্রন্থাগার আন্দোলন। ১৯২৫-এ নিখিল বঙ্গ গ্রন্থাগার সমিতি গড়ে ওঠে। গ্রন্থাগার ব্যবস্থাকে আরও পেশাদার ও সুষ্ঠুভাবে সংগঠিত করার দাবি উঠতে থাকে। দাবি ওঠে কলকাতা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রন্থাগার প্রশাসন বিষয়ে প্রশিক্ষণের সুযোগ করে দেওয়ার। চেষ্টা চলে জেলা ও মহকুমাভিত্তিক গ্রন্থাগারের বিস্তৃতি ঘটানোর এবং সেগুলিতে অর্থের জোগানের ব্যবস্থা করার। দাবি উঠলেই তা পূরণ হয় না—এ ক্ষেত্রেও হয়নি। তাও গ্রন্থাগার ব্যবস্থা সেসব প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে এগিয়ে চলেছে। স্বাধীনতার পরও চেষ্টা চলেছে নানা আধুনিকীকরণে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে সম্ভবও হয়েছে। কোথাও কোথাও স্থানীয় গ্রন্থাগারগুলিই হয়ে উঠেছে সংস্কৃতির পীঠ—বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি সেখানে সংগঠিত হয়েছে প্রতিবাদ-আন্দোলন। কখনো রাজনীতির আঁচে তা ম্লান হয়েছে বটে কিন্তু কমেনি পাঠকের আনাগোনা। সব কিছুর মতো অগ্রগতিরও পেছনে অন্ধকার আছে। আগুয়ান প্রযুক্তির প্রভাবে পৃথিবী যতই মানুষের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে তত কমেছে নিবিড় পাঠের মাধ্যমে দূরকে কাছে টানা, অজানাকে জানার আগ্রহ। গ্রন্থাগারমুখী পাঠকের আগ্রহহীনতায় শেষ আঘাত হেনেছে করোনা ও লকডাউন। তাই আজ অনেক শতবর্ষ অতিক্রম করা গ্রন্থাগারগুলির অস্তিত্ব থাকলেও তাদের অদূর ভবিষ্যৎ যে কী তা ঢাকা রয়েছে এক গাঢ় অন্ধকারে। সেগুলিতে সংরক্ষিত আমাদের অতীত ঐতিহ্য ও ইতিহাস বহনকারী পুথি-পুস্তকের ভবিষ্যৎ-বা কী, সে বিষয়টিও গভীর চিন্তার উদ্রেক সৃষ্টি করেছে। ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগে এমন বহু পুথি-পুস্তক-নথিরই ডিজিটাইজেশন চলছে, কিন্তু কতদূর সেগুলি সম্পূর্ণতা পাবে বা কতজন সেগুলিকে মুক্তভাবে ব্যবহার করেত পারবে, এ নিয়ে ভাবনা রয়েই যায়। পশ্চিমি বিশ্বের বহুদেশে লাইব্ররি-ব্যবস্থাকে পুনরুজ্জীবিত করার নানান প্রয়াস চলছে। যেমন পোল্যান্ডে জনগণকে লাইব্ররিমুখী করতে পাড়ায় পাড়ায় পার্কে সর্বত্র রয়েছে বই দেওয়া-নেওয়ার অভিনব ব্যবস্থা। লাইব্রেরিতেও রাখা হয়েছে পাঠকের জন্য বহু সুযোগসুবিধা। আমাদের দেশে সার্বিকভাবে সে উদ্যম না-থাকলেও উদ্যোগী হয়েছেন কেউ কেউ। যেমন সুন্দরবনের একটি অঞ্চলে স্কুল-পড়ুয়াদের জন্য ‘শুধু সুন্দরবন চর্চা’ পত্রিকা লাইব্রেরি তৈরি করে চালাচ্ছে এক অভিনব কর্মকাণ্ড। কম অভিনব নয় ৩১ অগস্ট ২০২৩ ‘দ্য টাইমস অভ ইন্ডিয়া’-য় প্রকাশিত উত্তরাখণ্ডের ২৯ বছর বয়সি শুভম বাধানির সৃষ্ট ভ্রাম্যমাণ ঘোড়া-লাইব্রেরির খবরটি। ঘোড়ার পিঠে করে কুমায়ুনের পাহাড়ি গ্রামে ১৫ অনূর্ধ্ব শিশুদের জন্য এ বছরে জুন মাস থেকে বই পৌঁছে দিচ্ছেন তিনি। খুশি শুধু শিশুরাই নয়, আগ্রহী তাদের মায়েরাও। আমরা অধীর আগ্রহে রয়েছি নব-প্রজন্মের উদ্ভাবনীশক্তিদীপ্ত এমনই বিবিধ উদ্যোগের। এভাবেই গ্রন্থাগারের দীর্ঘজীবন কামনা করে এ সংখ্যায় বাংলা ‘বুকহিস্ট্রি’-র অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে কয়েকটি গ্রন্থাগারকে তুলে ধরার চেষ্টা করা হল। সেগুলি ছড়িয়ে আছে অধুনা বিভক্ত দুই বাংলায়, অসমে, ত্রিপুরায়।

প্রকাশকাল: জুন ২০২৩
প্রচ্ছদ ও শিল্প-নির্দেশনা: সোমনাথ ঘোষ
সম্পাদক: সৈকত মুখার্জি

বিষয়সূচি

চিনা পরিব্রাজকদের বিবরণে প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থাগার
• অমিতাভ সেনগুপ্ত
পুথিশালার ইতিকথা
• শুভাশিষ গায়েন
ভারতবর্ষে নথি সংরক্ষণ ব্যবস্থা ব্রিটিশদের হাত ধরে আসেনি
• বিদিশা চক্রবর্তী
ইন্ডিয়া অফিস লাইব্রেরি
• সৈকত মুখোপাধ্যায়
বাংলার প্রশাসনিক গ্রন্থাগার
• উৎপল চক্রবর্তী
ভারতীয় মানব বিজ্ঞান সর্বেক্ষণের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, কলকাতা
• নবকুমার দুয়ারী
এশিয়াটিক সোসাইটি
• সৃজন দে সরকার
... ভারতের জাতীয় গ্রন্থাগার
• অনাদি গুপ্ত
সাহিত্য অকাদেমি: লাইব্রেরি কথা
• অনির্বাণ রায়
বিশ্বভারতী: রবীন্দ্র-গবেষণা গ্রন্থাগার
• আশিসকুমার হাজরা
গভর্নমেন্ট আর্ট কলেজের লাইব্রেরি
• শ্যামসুন্দর কুণ্ডু
বঙ্কিম-ভবন গবেষণা কেন্দ্রের গ্রন্থাগার
• মানসকুমার দত্ত
বার লাইব্রেরি
• প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত
আকাশবাণী আর্কাইভ: কথা কিছু কিছু
• ভবেশ দাশ
পরিষদের পুণ্যতীর্থে
• দেবাশিস বসু
ব্রজলাল কলেজের গ্রন্থাগার: প্রতিষ্ঠা ও বিবর্তন
• শংকরকুমার মল্লিক
গ্রন্থপীঠ স্থাপনে রামকৃষ্ণ মিশন
• স্বামী কৃষ্ণনাথানন্দ
আধুনিক সমাজবিজ্ঞান চর্চার আকরসঞ্চয়নে হিতেশরঞ্জন সান্যাল মেমোরিয়াল আর্কাইভের তিন দশক
• গোপাল আদক ও সৌমিত্র দত্ত
যদুনাথ ভবন মিউজিয়াম অ্যান্ড রিসোর্স সেন্টার: একটি ব্যতিক্রমী প্রতিষ্ঠান
• অনুপম চ্যাটার্জি
উত্তরপাড়া জয়কৃষ্ণ সাধারণ গ্রন্থাগার ও জয়কৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়
• সত্যব্রত ঘোষাল
লালগোলা-রাজ জনগ্রন্থালয়
• সায়ন্তন মজুমদার
কৃত্তিবাস মেমোরিয়াল লাইব্রেরি কাম মিউজিয়াম
কেশবলাল চক্রবর্তী
নবদ্বীপের গ্রন্থাগার-ইতিকথা
• শুভেন্দুকুমার সিদ্ধান্ত
ইতিবৃত্তে শান্তিপুর সাহিত্য পরিষদ
• সুশান্ত মঠ
বীরচন্দ্র স্টেট সেন্ট্রাল লাইব্রেরি
• সেবিকা ধর
উত্তরবঙ্গের বাতিঘর বরেন্দ্র জাদুঘর গ্রন্থাগার
• উদয়শংকর বিশ্বাস
রাঢ়দেশের বইঘরের আদি অনন্ত
• রণদেব মুখোপাধ্যায়
কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার: ইতিহাসের দর্পণে (১৮৫৭-১৯৫৭)
• প্রবীর মুখোপাধ্যায়
ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার
• কাজী মোস্তাক গাউসুল হক
ক্রান্তিকালে গ্রন্থাগার: পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ
• মোস্তাক শরীফ
বাংলাদেশের গ্রন্থাগারে মুক্তিযুদ্ধের বই
• চৌধুরী শহীদ কাদের
বাংলাদেশের গ্রন্থাগার কাণ্ড ও প্রাসঙ্গিক কিছু কথা
• জি এইচ হাবীব
বাংলাদেশে ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরি
আসলাম আহসান
ভ্রাম্যমাণ গ্রন্থাগার পরিষেবা: প্রেক্ষাপট পশ্চিমবঙ্গ
• মধুসূদন চৌধুরী
আমাদের গ্রন্থাগার অসম
• মৃন্ময় রায়
স্কুল অভ ওরিয়েন্টাল এন্ড আফ্রিকান স্টাডিজে লন্ডন মিশনারি সোসাইটির সংগ্রহ
• সর্বজিৎ মিত্র
ওয়ারশর লাইব্রেরি
• সায়ম ঘোষ
গ্রন্থকীট
• প্রজিতবিহারী মুখোপাধ্যায়
গ্রন্থাগার পত্রিকা
• বরুণ চট্টোপাধ্যায়
সাময়িকপত্রের সন্ধানে
• ইসরাইল খান
বিকল্প গ্রন্থাগারের খোঁজে
• শান্তিরাম পাঠক
সন্দীপের চর
• পৃথ্বী বসু
১৮/এম টেমার লেন
• সুধাংশুশেখর মুখোপাধ্যায়
‘পুঁথিদাদু’র লাইব্রেরি
• সুদীপ সিংহ
স্বপ্নের লাইব্রেরি এবং সুন্দরবন
• জ্যোতিরিন্দ্রনারায়ণ লাহিড়ী
খাস লাইব্রেরি
• ইন্দ্রজিৎ চৌধুরী
রবীন্দ্রনাথের লাইব্রেরি
• অভীককুমার দে
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের গ্রন্থাগার
• অর্ণব নাগ
হামিদা বানু বেগমের কিতাবখানা
• অশোককুমার দাস
আমার গ্রন্থাগার
• শুভঙ্কর চন্দ
স্কুল শিক্ষায় গ্রন্থাগার
• স্বপ্না রায়
গ্রন্থাগার, তুমি কেমন আছ?
• অরুণাভ দাশ
গ্রন্থাগারে গ্রন্থ নাহি, আছে …
• ভাস্কর দাস
লাইব্রেরি বাঁচবে অ্যান্টিলাইব্রেরির হাত ধরে
• প্রবীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
লাইব্রেরির প্রাণ
• সৌম্যদীপ


 

গ্রাহক হোন
হরপ্পার গ্রাহক হতে গেলে দুটি সংখ্যার জন্য মোট আটশো টাকা দিতে হয়। (অতিরিক্ত ডাকমাশুল লাগবে না)
যোগাযোগ করুন ই-মেলে অথবা ফোনে কথা বলুন।

সরাসরি প্রাপ্তিস্থান
• হরপ্পার পরিবেশক পশ্চিমবঙ্গে অক্ষর প্রকাশনী, ১৮এ টেমার লেন, কলকাতা-৯ ও বাংলাদেশে বাতিঘর।
• কলেজস্ট্রিটে পাতিরাম, ধ্যানবিন্দু, দেজ, দে বুকস্টোর, উল্টোডাঙায় সুনীলদার দোকান, রাসবিহারী মোড়ে কল্যাণদার দোকান, রিড বেঙ্গলি বুক স্টোর, শান্তিনিকেতনে রামকৃষ্ণর দোকানের মতো বহু স্টলে হরপ্পা নিয়মিত পাওয়া যায়। এছাড়া অনলাইনে হরপ্পা বিক্রি হয়।
• পত্রিকা পেতে আপনি দপ্তরেও মেল করতে পারেন।

বৈদ্যুতিন পুস্তিকা
করোনার আক্রমণে অন্তরীণ অবস্থায় ১ বৈশাখ ১৪২৭ থেকে ‘হরপ্পা’-র বৈদ্যুতিন পুস্তিকা প্রকাশের সূচনা। এই পুস্তিকা নিজেদের ওয়েবসাইট, সামাজিক মাধ্যম, যেমন ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপে পাঠকের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। দেখবেন চলুন...