মা
২১ অক্টোবর, ২০২৩
আজ এই উৎসবমুখর পরিবেশে ‘হরপ্পা’-র তরফ থেকে প্রকাশিত হল বৈদ্যুতিন পুস্তিকা ‘মা’। এটি অক্টোবর ২০২০ ‘দুর্গতিনাশিনী’ মুদ্রিত সংখ্যাটির রূপং দেহি, যশো দেহি, দ্বিষো জহি—এই তিনটি অংশের শেষে বিশেষ অংশ হিসেবে সংযোজিত হয়েছিল। বিভিন্ন বয়সের তেরোজন বর্ষীয়সী নারীর পুজোর অভিজ্ঞতার সংকলন এ পুস্তিকা। এঁদের জন্ম বেড়ে ওঠা ও কর্মক্ষেত্র ভিন্ন। অভিজ্ঞতাও আলাদা। বানান ও অন্যান্য শুদ্ধীকরণ-সম্পাদনা ছাড়াই সেই স্মৃতিকথাগুলি এই শুভ মুহূর্তে পাঠকের কাছে তুলে ধরার।। ...
২০২০ খ্রিস্টাব্দ আমাদের জীবনের এক কঠিন সময়। মারণ-রোগ করোনার প্রকোপে সারা পৃথিবীর লোক তখন মৃত্যুভয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। স্তব্ধ হয়ে যায় সব কিছু। রাস্তায় বেরলে নিতে হত নানা সতর্কতা, পদে পদে ডিঙোতে হত নানা নিয়মের বেড়া। জীবিকাশূন্য হয়ে নিজের ভিটেতে ফেরা মানুষকেও সন্দেহের চোখে পড়তে হয়েছে বারংবার। এমনই সংকটকালে ‘হরপ্পা লিখন চিত্রণ’-এর পক্ষ থেকে বেশ ক’টি বৈদ্যুতিন পুস্তিকা প্রকাশের পর শরতের আগমনে ছাপা হয়েছিল অক্টোবর ২০২০ ‘দুর্গতিনাশিনী’ মুদ্রিত সংখ্যাটি। রূপং দেহি, যশো দেহি, দ্বিষো জহি—এই তিনটি অংশের শেষে সংযোজিত হয়েছিল ‘মা’ শীর্ষক একটি বিশেষ অংশ। সে-অংশে তুলে ধরা হয়েছিল— “তেরোজন বর্ষীয়সী নারীর পুজোর অভিজ্ঞতার সংকলন। এঁদের কারোর জন্ম গত শতকের দুয়ের দশকে কারো ওই শতকেরই চারের দশকের শেষ পাদে। কেউ জন্মেছেন মেদিনীপুরে, কেউ-বা ফরিদপুরে, কেউ আবার মুর্শিদাবাদে। পেশাগত জীবনেও বৈচিত্র্য রয়েছে এঁদের। বয়স অনুযায়ী এই মায়েদের দুর্গাপুজোর অভিজ্ঞতা পরপর সাজানো হল। চেষ্টা করা হল বানান ও অন্যান্য
শুদ্ধীকরণ-সম্পাদনা ছাড়াই সেই স্মৃতিকথাগুলি পাঠকের কাছে তুলে ধরার।"
আজ এই তেরোজনের মধ্যে তিনজন—সতী দাশগুপ্ত, ইরা দত্ত ও সলিলা দাস—আর আমাদের মধ্যে নেই।
১৪৩০ সালের উৎসবের আনন্দক্ষণে এই পুস্তিকা প্রকাশ তাঁদের প্রতি ‘হরপ্পা’-র একটি শ্রদ্ধার্ঘ্য। পাশাপাশি অক্টোবর ২০২৩-এ প্রকাশিত ‘হরপ্পা লিখন চিত্রণ’-এর ‘বাঙালি মহিলাদের লেখালিখি’-র বৈদ্যুতিন সংযোজন হিসেবেও পাঠক এটিকে বিবেচনা করতে পারেন।
প্রকাশকাল: ২১ অক্টোবর, ২০২৩
প্রচ্ছদ ও শিল্প-নির্দেশনা: সোমনাথ ঘোষ
বিশেষ সহযোগিতা: সৌম্যদীপ
সম্পাদক: সৈকত মুখার্জি
গ্রাহক হোন
হরপ্পার গ্রাহক হতে গেলে বছরে দুটি সংখ্যার জন্য মোট আটশো টাকা দিতে হয়। (ডাকমাশুল আলাদা)
যোগাযোগ করুন ই-মেলে অথবা ফোনে কথা বলুন।
সরাসরি প্রাপ্তিস্থান
• হরপ্পার পরিবেশক পশ্চিমবঙ্গে অক্ষর প্রকাশনী, ১৮এ টেমার লেন, কলকাতা-৯ ও বাংলাদেশে বাতিঘর।
• কলেজস্ট্রিটে পাতিরাম, ধ্যানবিন্দু, দেজ, দে বুকস্টোর, উল্টোডাঙায়
সুনীলদার দোকান, রাসবিহারী মোড়ে কল্যাণদার দোকান, রিড বেঙ্গলি বুক স্টোর, শান্তিনিকেতনে রামকৃষ্ণর দোকানের মতো বহু স্টলে হরপ্পা নিয়মিত পাওয়া যায়। এছাড়া অনলাইনে হরপ্পা বিক্রি হয়।
• পত্রিকা পেতে আপনি দপ্তরেও মেল করতে
পারেন।
মুদ্রিত সংখ্যা
হরপ্পার যাত্রা শুরু ২০১৭-র অক্টোবর মাসে চতুর্মাসিক পত্রিকা হরপ্পা লিখন চিত্রণ-এর প্রকাশলগ্নে। মূলত সাহিত্য পত্রিকা হিসেবে হরপ্পা আত্মপ্রকাশ করে বাংলার
শিল্পসংস্কৃতি আচার অনুষ্ঠান রীতিনীতি পালাপার্বণ প্রভৃতি নানা বিষয়কে দু-মলাটের ভিতর নতুন আঙ্গিকে তুলে ধরার লক্ষ্যে। দেখবেন চলুন...